ইসমে ইশারা (اِسْمٌ اِشَارَةٌ) এর পরিচয়। ইসমে ইশারা (اِسْمٌ اِشَارَةٌ) এর প্রকারভেদ। ইসমে ইশারা (اِسْمٌ اِشَارَةٌ)এর শব্দাবলি। ইসমে ইশারা (اِسْمٌ اِشَارَةٌ) এর মৌলিক নিয়মাবলী।

ইসমে ইশারা (اِسْمٌ اِشَارَةٌ) এর পরিচয়। ইসমে ইশারা (اِسْمٌ اِشَارَةٌ) এর প্রকারভেদ। ইসমে ইশারা (اِسْمٌ اِشَارَةٌ)এর শব্দাবলি। ইসমে ইশারা (اِسْمٌ اِشَارَةٌ) এর মৌলিক নিয়মাবলী।

কোন ব্যক্তি বা বস্তুকে ইঙ্গিত করতে যে সকল শব্দসমূহ ব্যবহৃত হয়, এসকল শব্দকে বলা হয় ইসমে ইশারা (اِسْمٌ اِشَارَةٌ) । যেগুলোকে বাংলা ব্যাকরণে বলা হয় ইঙ্গিতসূচক বিশেষ্য। আর ইংরেজি গ্রামারে Demonstrative Pronoun.  ◆ সংজ্ঞা  هُوَ كُلٌّ لَفْظٍ اِسْمٍ اُشِيْرَ بِهِ الَي شَيْءٍ  قَرِيْبًا كَانَ اَوْ بَعِيْدًا  মোদ্দাকথায়, যে সকল ইসম (اِسْمٌ) দ্বারা নিকটের কিংবা দূরের কোন ব্যক্তি বা বস্তুর প্রতি ইঙ্গিত করা হয়, তাদের একেককে ইশারা (اِسْمٌ اِشَارَةٌ) বলে।  📌 উদাহরণ  ذَالِكَ الْكِتَابُ لَا رَيْبَ فِيْهِ (এই কিতাবে কোন সন্দেহের অবকাশ নেই) ◆ ইশারা (اِسْمٌ اِشَارَةٌ) এর প্রকারভেদ ইশারা (اِسْمٌ اِشَارَةٌ) এর মূলত দুইভাগে বিভক্ত।যথা-  ◆ ইশারা (اِسْمٌ اِشَارَةٌ) এর শব্দাবলি ইশারা (اِسْمٌ اِشَارَةٌ) এর শব্দাবলি বারোটি। যেগুলো মূলত পুরুষবাচক ও স্ত্রীবাচক শব্দ এবং কাছে ও দূরে বুঝাতে ব্যবহৃত হয়।  » কাছে বুঝানোর জন্য (পুরুষবাচক): هَذَا(একজন), هَذَانِ(দুইজন), هَا‘ءَلَاءِ(সকল)   » কাছে বুঝানোর জন্য (স্ত্রীবাচক):   هَذِهِ(একজন), هَتِانِ(দুইজন), هَا‘ءَلَاءِ (সকল) » দূরে বুঝানোর জন্য (পুরুষবাচক): ذَالِكَ(একজন), ذَانِكَ(দুইজন), اُولَءِكَ (সকল) » দূরে বুঝানোর জন্য (স্ত্রীবাচক): تِلْكَ(একজন), تَانِكَ(দুইজন),  اُولَءِكَ (সকল)  একসাথে– هَذَا, هَذَانِ, هَا‘ءَلَاءِ    هَذِهِ, هَتِانِ, هَا‘ءَلَاءِ    ذَالِكَ, ذَانِكَ, اُولَءِكَ     تِلْكَ, تَانِكَ,  اُولَءِكَ 📜ইশারা (اِسْمٌ اِشَارَةٌ)  এর কিছু উদাহরণ 📄 গুরুত্বপূর্ণ নিয়মাবলি  ✓ ইশারা (اِسْمٌ اِشَارَةٌ) দ্বারা যে শব্দকে ইশারা করা হয়, তাকে বলা হয়– মুশারুন ইলাইহি (مُشَارٌ اِلَيْهِ)।  ✓ মুশারুন ইলাইহি (مُشَارٌ اِلَيْهِ) এর উপড় ভিত্তি করে ইসমে ইশারা এর সীগাহ ব্যবহহৃত হয়ে থাকে।  ✓ মুশারুন ইলাইহি (مُشَارٌ اِلَيْهِ) যদি একবচন ও পুরুষ হয়, তবে ইশারা (اِسْمٌ اِشَارَةٌ) ও একবচন ও পুরুষের সীগাহ ব্যবহৃত হয়।  আরবি বলার যোগ্যতা কে শাণিত করতে ইসমে  ইশারা (اِسْمٌ اِشَارَةٌ) এর ব্যবহার জানা ও চর্চা করা অবশ্যম্ভাবী।  নিয়মিত ইশারা (اِسْمٌ اِشَارَةٌ) যুক্ত বাক্য ব্যবহারের মাধ্যমে আরবি স্পিকিং স্কিল যথেষ্ঠ পরিপক্ক হতে পারে।

বিশেষ্য-اِسْمٌ

||> ইসম-اِسْمٌ কি? ||> বাংলা ও ইংরেজীতে ইসম-اِسْمٌ ; মিল- অমিল ইংরেজিতে →Noun- বিশেষ্য|| Pronoun-সর্বনাম|| Adjective- নাম বিশেষণ || Adverb-ক্রিয়া বিশেষণ।বাংলা ব্যকরণের আলোচনার সাথে ইংরেজি ব্যকরণের আলোচনা চলে এসেছে । সূতরাং, পূণরুল্লেখ নিষ্প্রয়োজন মনে করছি। ||> ইসম-اِسْمٌ এর চেহারাগুলো চিনবো যেভাবে—আরবিতে ইসম-اِسْمٌ বা বিশেষ্যজাত শব্দগুলো চেনার বেশ কিছু উপায়/ আলামত আছে। যেমন– ||> তাহ্কীকের ময়দানে ইসম-اِسْمٌ? প্রশ্নঃ রূপান্তরশীল না হলেই ইসম? কিন্তু; قَلَمُ থেকে اَقْلَامٌ হয়েছে। এটা তো اسم। আবার যমির ও اسم اشارة তে ও তো বচন ও লিঙ্গের পরিবর্তন আছে।